১. ব্রেক্সিট নিয়ে সূক্ষ্ম বার্তা
-
ম্যাক্রোঁ জানান, যুক্তরাজ্য ইইউ থেকে বেরিয়ে গেলেও ইউরোপের সঙ্গে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে না।
-
তিনি বলেন, “প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা ও গণতন্ত্র – এই বিষয়গুলো আমাদের একসাথে রাখে।”
-
যুব সমাজের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানোরও আহ্বান জানান, যাতে দুই দেশের তরুণরা একে অপরকে আরও ভালোভাবে চিনতে পারে।
২. অভিবাসন নিয়ে যৌথ দায়িত্ব
-
ম্যাক্রোঁ বলেন, অনিয়মিত অভিবাসন মানবিকভাবে দেখা উচিত, তবে অপরাধচক্রগুলোর সুযোগ নেওয়া বন্ধ করতে হবে।
-
যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের উচিত একসাথে কাজ করে অভিবাসন সমস্যার ন্যায্য ও মানবিক সমাধান খুঁজে বের করা।
৩. ইউক্রেনের পাশে অটল সমর্থন
-
তিনি ইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য-ফ্রান্সের ঐক্য ও প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন।
-
বলেন, “শক্তিই সবকিছু নির্ধারণ করে” – এই ধারণা আমরা কখনো মেনে নেব না।
৪. মার্কিন ও চীনা নির্ভরতা কমানোর আহ্বান
-
ইউরোপ যেন খুব বেশি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের ওপর নির্ভর না করে – এমন মত প্রকাশ করেন।
-
চীনের ভর্তুকি ও যুক্তরাষ্ট্রের (বিশেষ করে ট্রাম্পের) শুল্ক নীতির সমালোচনাও করেন।
৫. গাজার যুদ্ধ এবং শান্তির ডাক
-
তিনি গাজার জনগণের দুর্ভোগ বন্ধে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান।
-
দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের প্রতি বিশ্বাস প্রকাশ করে বলেন, এটি আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার ভিত্তি হতে পারে।